কৃত্রিমপ্রজননকেন্দ্র
বল্লভেরখাসইউনিয়নের উৎপাদিত শস্যের মধ্যেউল্লেখযোগ্য শস্য হচ্ছে ধান। ধান ও পাঠেরপরেই আলু, এবং এর পরেই মাছের স্থান আর অত্র ইউনিয়নে মাছের কৃত্রিম প্রজননকরা হয় একমাত্র আল্লাহর দান মৎস হ্যাচারীতে।এখানে বিভিন্ন উন্নত জাতেরমাছের রেনু করা হয় এবং অত্র ইউনিয়নের চাহিদা পূরন করে উপজেলা এমনকি জেলাপর্যায়ের বিভিন্ন মৎস চাষীদের রেনু এবং পোনার চাহিদা মেটায়।
আর গাভীর কৃত্রিম প্রজনন এর জন্য জনসাধারন ইউনিয়ন কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র হতে সেবা গ্রহন করে থাকে।
এছাড়াযেসব কৃষিজাতদ্রব্যের নাম করতে হয় সেগুলো হচ্ছে মাসকলাই, মটর, ছোলাইত্যাদি ডাল জাতীয়শস্য। তৈল বীজের মধ্যে রয়েছে সরিষা। কাউন,শস্য উৎপন্নহয়।এখানকার উল্লেখযোগ্য ফল হচ্ছে কলা, তরমুজ, ক্ষীরা ইত্যাদি।এছাড়াও এ জেলায়আম, জাম,কাঁঠাল, পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি, তাল, খেজুর, জাম্বুরা(বাতাবিলেবু), লেবু, তেঁতুল, কামরাঙ্গা, জলপাই, বেল, ডালিম, আতাইত্যাদি ফলও প্রচুরপরিমানে উৎপন্ন হয়। মরিচ, পেঁয়াজ, রসুন, ধনে, আদাইত্যাদি মসলা জাতীয় শস্য, লাউ, মিষ্টিকুমড়া, চালকুমড়া, উচ্ছে, করলা, চিচিঙ্গা, ঝিঙ্গা, ধুন্দুল, শিম, বরবটি, কাকরল, ঢেড়শ, গোল আলু, বেগুন, টমেটো ফুলকপি, বাঁধাকপি ইত্যাদিসবজি প্রচুর পরিমানে উৎপাদিত হয়।
ইত্যাদি উৎপাদনের জন্য কৃত্রিম প্রজনন এর প্রয়োজন হয় না। এসব প্রাকৃতিক ভাবে প্রজনন ঘটে।
কৃত্রিমপ্রজননেরউদেশ্য
১.কম সময়ে গরুর জাত উন্নত করা।
২. অধিক কর্মসংস্থানের সুবিধা।
৩.দুধ ও মাংসের ঘাটতি পুরন করা।
৪. আমিষ খাদ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি করা।
কৃত্রিমপ্রজননেরসুবিধা
১. একটি ষাঁড় থেকে প্রতিবারের সংগৃহিতবীর্য প্রক্রিয়াজাত করে ৩০০-৪০০টি গাভীকে প্রজনন করা যায়।
২. গাভীরগর্ভধারনের হার বৃদ্ধি পায়।
৩. বেশি ষাঁড় পোষার দরকার হয়না,ফলে ব্যয়হ্রাস পায়।
৪. ভিন্ন ভিন্ন জাত বা প্রজাতির মধ্যে প্রজনন করে উন্নতজাত তৈরী করা যায়।
৫. উন্নত জাতের ষাঁড়ের বীর্য ব্যবহার করে ভালজাতের গরু পাওয়া যায়।
কৃত্রিমপ্রজননেরঅসুবিধা
১.দক্ষ লোক দরকার হয়।
২. সুক্ষ ভাবে গরমের সময় নির্ণয় করতে হয়।
৩.ঠিকমতষাঁড়ের বীর্য বাছাই নাহলে কৃত্রিম প্রজননের উদেশ্য ব্যহত হয়।
৪. গরমগাভী সনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে।
প্রজননেগাভীরউপযুক্তবয়স
১.দেশী জাতের বকনা প্রথম প্রজননের উপযুক্ত হয় ২-২.৫ বছর বয়সে।
২.উন্নত সংকর জাতের বকনা প্রথম প্রজননের উপযুক্ত হয় ১.৫-২ বছর বয়সে।
গাভীগরমহওয়াবাঋতুকালেরলক্ষন।
১.গাভীর অস্থিরতা বাড়ে এবংগাভী ঘন ঘন ডাকে।
২. ঘন ঘন প্রস্রাব করে এব গাভীর দুথ কমে যায়।
পশুগর্ভবতীহওয়ারলক্ষন
১. ঋতু চক্র বন্ধ হয়ে যায়।
২.গাভী আর ডাকে আসে না বা গরম হয়না
কৃত্রিমপ্রজননকেন্দ্রসমূহ :
১. কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র, বল্লভেরখাসইউনিয়ন পরিষদ, নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম।
উল্লেখযোগ্য সংবাদ
·
২৪ বৈশাখ, ১৪২০
·
ফল পরিচিতি ও চাষাবাদ কৌশল ই-বুক
৩ আষাঢ়, ১৪২০
রিবন রেটিং পদ্ধতিতে পাট পচনে কৃষক ভাইদের করণীয়
৭ আষাঢ়, ১৪২০
·
“বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার-১৪১৮” মনোনয়ন আহ্বান
৮ শ্রাবণ, ১৪২০
·
রোপা আমন বীজতলায় থ্রিপস পোকা দমনে চাষি ভাইদের করণীয়
১২ শ্রাবণ, ১৪২০
·
আমন ধানে পোকামাকড় ও রোগবালাই দমনে করণীয়
২৩ শ্রাবণ, ১৪২০
এ আই এস ওয়েবব্লগ
বীজ ব্যবস্থাপনায় বীজের সার কথা
২৬ শ্রাবণ, ১৪২০
লিখেছেন কৃষিবিদ ডক্টর মো. জাহাঙ্গীর আলম
সুবংশে সুসন্তান সুধীজনে কয়, সুবীজে সুফলন জানবে নিশ্চয়। বীজ কৃষির প্রথম ও প্রধান আবশ্যকীয় উপকরণ। কৃষির আবশ্যকীয় যে কোনো উপাদানের অভাবে কৃষির মাত্রিক ফলন আসবেই। কিন্তু বীজ ব্যতিরেকে অন্যান্য সব উপাদান শতভাগ নিশ্চিত হলেও ১ গ্রাম ফলন আসবে না। সুতরাং বীজ ছাড়া কৃষি অকল্পনীয় মূল্যহীন। মানসম্মত বীজ হলেই কেবল কাক্সিক্ষত ফলন পাওয়ার আশা করা যায়। কৃষি প্রধান বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত সব বীজ মিলে সর্বোচ্চ ১০-১২% মানসম্মত বীজ (দুএকটি ফসলে
২৩ জ্যৈষ্ঠ, ১৪২০
লিখেছেন এআইএস কৃতসা
১৭ জ্যৈষ্ঠ, ১৪২০
লিখেছেন এ আই এস
ভেষজগুণে সমৃদ্ধ মিষ্টি গাছ স্টিভিয়া
২ জ্যৈষ্ঠ, ১৪২০
লিখেছেন এ আই এস
আদা ও মরিচের পোকা ও তার দমন ব্যবস্থাপনা
২৮ অগ্রহায়ণ, ১৪১৯
লিখেছেন এআইএস কৃতসা
ইভেন্টস শ্রেণীকৃত প্রশ্ন উত্তর
© কপিরাইট ২০১২ কৃষি তথ্য সার্ভিস, বাংলাদেশ
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস